know thyself

“আই অ্যাম সফল ভিডিও” – সফল যারা, কেমন তারা?

একটা সময় ছিলো যখন সফল মানুষদের মনে হতো দূর গ্রহের মানুষ। মনে হতো এলিয়েন।

আর এখন?

এখনও যে ধারণা খুব একটা চেঞ্জ হয়েছে, তা নয়। এখনও সফল মানুষদের দূরের মানুষই মনে হয়। মনে হয় তারা যেন আমার ধরা-ছোঁয়ার বাইরের কোনো মানুষ। এই কারণে আমি নিজেও এক সময় সফল হওয়ার পেছনে ছুটেছি।

“এখন আর ছুটছেন না?”

আমার উত্তর- না।

“তাহলে কি আপনি দাবি করছেন আপনি একজন সফল মানুষ?”

আমার উত্তর- না।

“তাহলে আপনি সফল হতে চান না?”

এবারও আমার উত্তর- না।

“মানে কি? আপনি তাহলে এতো এতো কষ্ট করছেন কেন?”

এই প্রশ্নটার উত্তর দেয়ার আগে কিছু কথা বলা প্রয়োজন।

সংক্ষেপেই বলছি।

আপনি কি জানেন সফল/সফলতা বিষয়গুলো আসলে কী? কাকে আপনি সফল বলবেন আর কাকে নয়?

এই বিষয়টা আপনাকে জানতে হবে।

ধরুন- তিন বছর বয়সী যে বাচ্চাটা চকোলেটের জন্য কাঁদছে, তার কাছে সফলতা হলো- কাঙ্খিত চকোলেট পাওয়াটা। সে চকোলেট পেলেই খুশি। সফল হিসেবে নিজেকে ধরে নিচ্ছে।

অর্থাৎ বলতে চাচ্ছি- সফল বা সফলতা আসলে আপেক্ষিক একটা বিষয়। কেউ একটা অ্যাফিলিয়েট নিস সাইট থেকে মাসে ১০০ ডলার ইনকাম করে হ্যাপি, আবার কেউ ১০০০ ডলার ইনকাম করেও তৃপ্তি পান না।

যাইহোক, এটা আলাদা বিষয়।

আজকে যে বিষয়টা নিয়ে কথা বলছি, সেটা হচ্ছে- আমাজন অ্যাফিলিয়েট নিস সাইট জগতে যারা বিগ ফিশ, যারা একেকটা সাইট থেকে কয়েক হাজার ডলার করে ইনকাম করেন (আমাদের এই আশেপাশেই অনেকে আছেন, নাম বললে চাকরি থাকবে না 😉 ), তারা আসলে কেমন?

কেমন করে তারা হাজার হাজার ডলার ইনকাম করেন?

কী সেই রহস্য?

আসুন লেখাটার দ্বিতীয় ভাগে যাই।

সফল যারা কেমন তারা - know thyself
কী দেখছেন? সুন্দর চকোলেট কেক নাকি এটা তৈরির পেছনের শ্রমটা?

বিগ ফিশ ভার্সেস আমি এবং আপনি

যারা আমাদের দৃষ্টিতে সফল এই সেক্টরে, মানে যারা অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল হয়েছেন এই সেক্টরে কাজ করে, অর্থাৎ যারা নিস সাইট নিয়ে কাজ করে একেকটা সাইট থেকে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করেন, তারা কীভাবে করেন?

আপনি কিংবা আমি, মানে আমরা যারা অল্প অল্প পারছি, কিংবা একদমই পারছি না যারা, আর আমরা যারা সেসব তথাকথিত সাকসেস বিগ ফিশদের পেছনে ঘুরে মরছি, অথৈ সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছি, আমরা কেন পারছি না?

কখনও কি ভেবেছেন আপনি?

আমি ভেবেছি।

ভেবে ভেবেই কিন্তু বসে থাকিনি।

কারণটা খুঁজে বেরও করেছি।

জানতে চান?

আমি বাজি ধরে বলতে পারি- আপনি জানতে চান।

তাই না?

হুম, এটাই পার্থক্য আপনি, আমি, এবং আমাদের মতো অসফল ব্যক্তিদের সাথে সফল ব্যক্তিদের। কারণ আপনি এবং আমি জানতে চাই সফলদের ব্যাপারে। কিন্তু যারা সত্যিকার অর্থেই সফল, তারা এসবের দ্বার ধারেন না। তারা শুধু নিজেকে জানেন। আর নিজেকে রিচ করার জন্য, নিজের তথ্যভাণ্ডার বড় করার জন্য যা যা করা দরকার, সেসবই করেন।

কেন?

কারণ এভাবেই সফল হওয়া সম্ভব।

যখন একজন ব্যক্তি অন্যের সফলতা নিয়ে পড়ে না থেকে নিজেকে সফল করার কাজে ব্যস্ত থাকেন, তখন ঐ ব্যক্তির পক্ষেই আসলে সফল হওয়া সম্ভব।

কী, কথা বুঝা যাচ্ছে?

খেয়াল করে দেখুন, উপরে আমি নিজেও স্বীকারোক্তি দিয়েছি- একসময় আমিও সফল ব্যক্তিদের সফলতা নিয়ে মেতে থাকতাম। শুধু জানতে চাইতাম কেমন করে তারা এতো সফল? কেমন করে তারা হাজার হাজার ডলার ইনকাম করছেন? কেমন করে তারা একের পর এক নিস সাইট রেংক করে ফেলছেন? কী জাদু জানা আছে তাদের? তাদের রহস্যময় জগৎ সম্পর্কে শুধু জানতে চাইতাম।

আর তারপর একটা সময় আমি খেয়াল করলাম- এগুলো আসলে পণ্ডশ্রম। বুঝতে পারলাম, অন্যকে নিয়ে নয়, ব্যস্ত হতে হবে আমার নিজেকে নিয়ে। আমি নিজে আসলে কী চাই?

খেয়াল করলাম- আমি নিজে যা চাই, তা আসলে খুবই সিম্পল। যাইহোক, সেসব নিয়ে আরেকদিন বলা যাবে। আজকে বরং সফল ব্যক্তিদের সফলতা, এবং আমি ও আপনার অসফলতা নিয়ে বলা যাক।

তিনি কি কেবলই সফল?

আর তারপর, যখন সফল ব্যক্তিদের সফলতা নিয়ে গবেষণা শুরু করলাম, দেখতে পেলাম- একজন সফল ব্যক্তি সাকুল্যে সবকিছুতে আদতে সফল নন।

কী!

আমার কথা অদ্ভুত লাগছে?

খোঁজ নিন, ব্রাদার। খোঁজ নিতে থাকুন।

যদি আরও উৎসাহ থাকে, তাহলে খোঁজ নিতে থাকুন।

দেখতে পাবেন- প্রত্যেকটা সফল ব্যক্তিরই এক বা একাধিক অসফলতার গল্প রয়েছে। রয়েছে ব্যর্থতার তেঁতু গল্প। যে তেঁতু ঘটনা তাকে সামনে এগিয়ে আসতে সহায়তা করেছে।

তাকান চারদিকে। খোঁজ নিন ভালো করে। দেখবেন, আপনার চেনাজানা সফল ব্যক্তিটা এখনও, প্রতিনিয়ত স্ট্রাগল করে যাচ্ছেন। ব্যাপারটা কিন্তু এমন নয় যে, তিনি একটা স্থানে পৌঁছে গেছেন, সেখান থেকে আর ব্যাক করার রাস্তা নাই। না না, ব্যাপারটা আদতে তা নয়।

স্পেনসার হজকে সবাই চেনে। তাঁর নিস সাইট প্রজেক্ট ৪ নিয়ে কেসস্টাডি লিখেছিলাম আমি। হয়তো সেটা পড়েছেনও। আমরা যারা আমাজন অ্যাফিলিয়েট নিস সাইট নিয়ে কাজ করি, তারা সবাই-ই তাকে কমবেশি চিনি।

আপনি এ-ও নিশ্চয় জানেন- তাঁর ব্যর্থতার গল্প?

না জানার কিছু নেই। কেসস্টাডি লিখেই তিনি জানিয়েছিলেন। তাঁর নিস সাইট প্রজেক্ট প্রথমটা নিয়ে কীরকম নাকানি-চুবানি খেয়েছেন, একটু খোঁজ নিলেই জেনে যাবেন।

আমাদের এই গ্রুপের কত কত ভাই আছেন!

একটা বিষয় মনে রাখবেন– একজন সফল নিস সাইট মার্কেটার ব্যক্তি মানেই কিন্তু সবসময় সফল নন। প্রতিটা প্রজেক্ট নিয়েই তিনি স্ট্রাগল করেন। তারপরও কিন্তু সবগুলো প্রজেক্ট সাকসেস হয় না।

অর্থাৎ তিনি কেবলই সফল নন। একজন সফল মার্কেটারেরও অনেকগুলো অসফল প্রজেক্ট থাকে। শুধু শুরুতেই নয়, মানে ব্যাপারটা এমন নয় যে, শুরুর দিকে ঐ সফল ব্যক্তির অনেক ব্যর্থ প্রজেক্ট রয়েছে আর এখন সবগুলো সফল।

না, আসলে তা নয়।

কাজ করতে গিয়েও তিনি ব্যর্থতার অনেক তিক্ত স্বাদ পেয়ে থাকেন। এবং এটা ঘটমান চলমান। চলিতেই থাকিবে। সো, আপনি যখন একজন সফল ব্যক্তির পেছনে অন্ধের মতো ছুটে বেড়ান, তখন এটা নিয়েও একটু ভাবতে হবে। ভাবতে হবে, তিনি হেল্প করলেই আপনি সফল হয়ে যাবেন, তা নয়। তিনিও ভুল করতে পারেন। আর এটাই স্বাভাবিক। কারণ তিনিতো মানুষ। মানুষের ভুল হবে, দোষ হবে এটা চিরন্তন সত্য। একমাত্র শয়তানের কোনো ভুল নেই। তাই না?

সফল যারা, কেমন তারা?

সফল ব্যক্তিরা আপনার আর আমার মতো স্বাভাবিক মানুষ-ই।

তবে কি সফল আর অসফল ব্যক্তিদের মধ্যে তফাৎ নেই?

আছে। অলরেডি উপরে বলেছি। আবারও একলাইনে বলি- যারা সফল তারা শুধু নিজেকে ফলো করেন। আর ব্যর্থরা পাগলের মতো বিভিন্নজনকে ফলো করেন। করতেই থাকেন। তাদের সুনির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য নেই।

ও-নাহ! তাদের একটা লক্ষ্য আছে। সেটা হচ্ছে- সফল ব্যক্তিদের সফলতা দেখা আর হা-হুতাশ করা। আর পাগলের মতো তাদের পেছন পেছন ঘুরতে থাকা।

অসফল হতে চান আপনি? তাহলে আসুন জেনে নিই কীভাবে আমরা সহজে অসফল হতে পারবো?

সফল হওয়া যাদের লক্ষ্য, তারা শুধুমাত্র নিজেকে বিশ্বাস করেন। তারা নিজেই নিজের মেনটর। তারা নিজেই নিজের বস।

সেই যে অমর বাণী- নো দাইসেলফ – নিজকে জানো।

আপনার মনে কি এখন এই প্রশ্নটা ভেসে বেড়াচ্ছে- তাহলে কি সফল ব্যক্তিদের দ্বারে কাছে যাবো না?

অবশ্যই যাবেন, ভাই। তবে নিজেকে বিলীন করে নয়।

আর অবশ্যই নিঃস্ব অবস্থায় যাবেন না। নিজেকে যতোটা পারেন যোগ্য করে তুলুন আগে। কেন বললাম? আসুন, একটা মজার ঘটনা দেখি।

অর্থ-সাধনা-লেখাপড়া : কোনটা আগে?

দিন দুই আগে অথোরিটি এইড গ্রুপে একটা পোল ক্রিয়েট করি পাবলিক মতামতের জন্য। প্রায় দুইশ’ জন অংশগ্রহণ করেন এবং নিজের মতামত দেন। যেখানে বেশ কয়েকজন সফল নিস সাইট মার্কেটারও ছিলেন।

মজার ব্যাপার কি জানেন?

নিচের স্ক্রিনশটটা দেখলেই বুঝতে পারবেন- ৬৫% মতামত প্রদানকারি মার্কেটার মনে করছেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে সফলতা পেতে হলে প্রথমেই পড়াশোনা করতে হবে। তারপর আসবে ইনভেস্টমেন্টের ব্যাপার। আর এই দু’টো যদি ঠিক থাকে, তাহলে সাধনায় নেমে যেতে বাধা নেই। অর্থাৎ ধৈর্য়্য নিয়ে তখন মাঠে নামার উপযোগী আপনি।

অনেক চমকপ্রদ না ব্যাপারটা?

ওয়েল, আপনার কাছে যদি চমকপ্রদ মনে না হয় (না মনে হওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু না), তাহলে আসুন, আপনাকে ফিরে তাকাতে বলি বিভিন্ন গ্রুপ এবং আপনার নিজের দিকে।

একজন নতুন মার্কেটার কী করেন?

একটু খেয়াল করলেই দেখবেন, গ্রুপে জয়েন করেই নানানজনকে প্রশ্ন করতে থাকেন (আমি বলছি না প্রশ্ন করা অপরাধ বা প্রশ্ন করা যাবে না)। প্রশ্ন করা দোষের কিছু নয়। কিন্তু যে প্রশ্নটা গ্রুপে খুঁজলে কিংবা গুগল করলে দুই মিনিটে উত্তর পাওয়া যায়, সেই প্রশ্নটা নিয়ে একজন সফল মার্কেটারের পেছনে ঘুরঘুর করার কিছু আছে?

যেই মার্কেটার জানে না একটা কীওয়ার্ড সে রেংক করতে পারবে কিনা, ঐ কীওয়ার্ড দিয়ে কত ওয়ার্ডের আর্টিক্যাল দিলে রেংক হতে পারে, সেই মার্কেটারের চিন্তা করার দরকার আছে নিস সাইট বানাতে কত টাকা লাগবে?

দেখুন, আমার কথাগুলো হয়তো আপনাকে বিরক্ত করে তুলছে। কিন্তু এগুলো যদি বুঝতে না চান, বুঝতে না পারেন, তাহলে আপনাকে আজীবন মানুষের পেছনে ঘুরেই কিন্তু ব্যয় করতে হবে। আপনি তাই চান?

আমার মনে হয়, আপনি তা চান না। আপনি জানেন আপনার ভ্যালু আছে। আপনি জানেন আপনার যোগ্যতা আছে। আপনি জানেন, চাইলে আপনি নিজের সেই যোগ্যতা প্রমাণ করে দেখাতে পারবেন।

তাহলে?

কেন তাহলে সেটা আপনি করবেন না?

আশা করি তা-ই করবেন আপনি এখন থেকে।

মনে রাখবেন- আপনাকে প্রথমেই বেসিক ব্যাপারগুলো শিখতে হবে। যখন নিজের কাছে নিজে ক্লিয়ার হবেন, তারপর চিন্তা করবেন ইনভেস্টমেন্টের কথা। আর সেটা ম্যানেজ হয়ে গেলে ধৈর্য়্য ধরে সাধনায় নেমে পড়বেন।

অর্থাৎ,

তাহলে সবার আগে পড়াশোনা।

তারপর?

তারপর অর্থ।

আর তারপর সাধনা।

তবে কি সফল ব্যক্তিদের দ্বারে যাওয়া বারণ?

একদম-ই না।

তাদের দ্বারে না গেলে হবে না।

আবার!

গেলেও হবে না।

অ্যাই ভাই! ফাজলামি করেন? আর ইউ ফাজলামি ভিডিও?

নারে ভাই।

তাহলে একবার বলেন সফলদের কাছে না যেতে, আবার বলেন যেতে। আপনি এমন দুমুখো সাপ কেন, ভাই?

আমি দুমুখো সাপ নই, ভাই।

শুধু আপনাকে বুঝাতে চাচ্ছি, আপনি শুধু নিজেকে গুরুত্ব দেবেন।

কারণ?

কারণ আপনি গুরুত্বপূর্ণ। জ্বি, ভাই। এই ব্যাপারটাই আপনাকে বুঝানোর চেষ্টা করছি। এখন থেকে শুধু নিজেকে গুরুত্ব দিন, দেখবেন সব সিনারিও অটোমেটিক পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে।

আরও সহজ করে বলতে হবে?

আমার মনে হয় না। আশা করি আপনি আমার পয়েন্টটা ধরতে পেরেছেন। সফলতার পেছনে নয়। সফল ব্যক্তিদের পেছনে নয়। সবসময় নিজের দিকে তাকান। সফলতা আপনার পেছনে দৌড়াবে। সম্ভবত থ্রি ইডিয়টস মুভিটার মূল সারকথা এটাই।

“আই অ্যাম সফল ভিডিও”

“হেহ-হেহ-হে…. কেমন দিলাম বন্দুরা?”

কার কথা বলছি নিশ্চয় বুঝতে বাকী নেই। আপনি কি জানেন তিনি কতটা সফল?

আপনার-আমার দৃষ্টিতে যা-ই হোক, তিনি কিন্তু নিজের কাছে শতভাগ সফল। কতটা আত্মবিশ্বাসের সাথে তিনি কথা বলেন খেয়াল করেছেন নিশ্চয়।

সফলতা আপেক্ষিক বিষয়। সফলতা নয়, নিজের সেটিশফেকশনটাই বড়। নিজের পরিতৃপ্তির চেয়ে বড় আর কিছু হতে পারে? লালনের ভাষায় বললে- সুখ চেয়ে স্বস্তি ভালো

শেষ কথা

শেষ বলে কিন্তু কিছু নেই।

সবাই ভালো থাকুন।
হ্যাপি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং!

6 thoughts on ““আই অ্যাম সফল ভিডিও” – সফল যারা, কেমন তারা?”

  1. বিল্লাল ভাই খুবই ভালো লিখছেন🙂🙂 মন থেকে দোয়া রইলো। অনেক কিছু শিখলাম এখান থেকে।

    Reply
  2. মনে হচ্ছে আপনার হাত দিয়ে নয়, মন দিয়েই লিখছেন প্রতিটা শব্দ, বাক্য। ধনবাদ প্রিয় ভাই, তবে আমার ভাবনা টা কেন যেন সব সময় এমনই, নিজেকেই খোজার ট্রাই করছি এখনো……তবে সফল মানুষদের (এখানে আমার চিন্তায় যাদের সফল মনে হয়, তাদেরকেই আমি প্রশ্ন করি) কাছ থেকে মাঝে মাঝে প্রশ্ন করে তৃপ্তি পাই।

    Reply
  3. অনেক সুন্দর কথা বলেছেন ভাই। খুবই ভালো লাগবো লেখাটি পড়ে। অনেক ধন্যবাদ

    Reply
  4. ধন্যবাদ ভাই পুরো পোষ্ট টা পড়ে খুব ভাল লাগলো.
    দোয়া ও ভালবাসা রইলো আপনার জন্য🖤❤️❤️

    Reply
  5. সুন্দর লিখেছেন মাশাআল্লাহ! তবে একটি ব্যাপার, শয়তানের কি আসলেই ভুল নেই? আমি তো মনে করি তার পুরো জীবনটাই ভুল দিয়ে সাজানো। শয়তানকে ভুলের উর্ধ্বে বলা আসলে মারাত্মক রকমের রিস্কি। এসব ক্ষেত্রে অনেক সময় ঈমান চলে যেতে পারে। আর সেজন্যই গুরুত্বের দিক বিবেচনা করে ব্যাপারটি আপনার এটেনশনে নিয়ে আসলাম।

    এছাড়া – অসাধারণ লেখা! মাশাআল্লাহ। আল্লাহ বরকত দিক।

    Reply

Leave a Comment